image05 image06 image07

300x250 AD TOP

Feature Label Area

Monday, December 10, 2018

Tagged under:

Make a Professional Website on Blogger

Blogger কি?

Blogger কি সেটা জানার আগে তুমাকে জানতে হবে, ব্লগ কি?

ব্লগ হলো একটি তথ্য ভিত্তিক বা আলোচনা বিত্তিক সাইট যা ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব বা সহজ কথায় ইন্টারনেট সার্ভারে এ প্রকাশিত হয়ে থাকে। এটি একটি বিপরীত মূখী টিউন দ্বারা প্রকাশিত হয়ে থাকে, মানে সর্বশেষ প্রকাশিত পোষ্ট গুলো প্রথমে প্রকাশিত হয়। (Latest Post)



২০০৯ইং সালের আগ পর্যন্ত ব্লগ গুলো নিজস্ব বা ছোট গ্রুপ দ্বারা পরিচালিত হতো এবং তখন ব্লগ গুলো একটি নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর প্রকাশিত হতো। কিন্তু বর্তমানে অনেক লেখক একসাথে হয়ে ব্লগ প্রকাশিত করছে এবং সেখানে অনেক লেখক এক  সাথে অনেক রকম পোষ্ট লিখতে পারে। এ গুলোকে "multi-author blogs" (MAB) বলা হয়।

এগুলো সাধারণত পত্রিকা, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন তথ্য ভিত্তিক ব্লগ হয়ে থাকে। যেমন, ভার্সিটিগুলোর ফোরাম পেজ, বা ফেসবুক টুইটারের পোষ্ট।

ইতিহাস:

১৭ ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে জন বার্গার “weblog” নাম করন করে। পরে পিটার মেরহোলস্ ১৯৯৯ সালে “Peterme.com”এর মাধ্যমে “weblog” অক্ষর দুটিকে আলাদা করে “blog” নাম দেয়। তার পরই ইভান উলিয়াম “Pyra Labs”এ প্রকাশ করে “blogger.com”

বাংলা ভাষায় ব্লগ:

২০০৫ সালের প্রথম মাস থেকে শুরু হয় বাংলা ব্লগিং এর ইতিহাস। প্রথমে একটি বাংলা ব্লগিংসাইট তার যাত্রা শুরু করার পরপরই আরও একাধিক সাইট অনলাইনে বাংলা ব্লগিং এর সুবিধা নিয়ে উপস্থিত হয়। এখন বেশ কয়েকটি ব্লগিং সাইট বাংলাভাষী অনলাইন ব্যবহারকারীদের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি বেশ কিছু সামাজিক ব্লগ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের সংগ্রহে বাংলাদেশের ৫০০ শতাধিক বাংলা ব্লগের ঠিকানা রয়েছে যার মধ্যে আমারব্লগ, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, টেকটিউনস, সোনার বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য।

তাহলে চল জেনে নেই ব্লগার কি?

ব্লগার একটি উন্মুক্ত ব্লগ তৈরির প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে তুমি খুব সহজেই তোমার ব্যক্তিগত কিংবা বাণিজ্যিক ব্লগ তৈরি করতে পারবে সম্পূর্ণ ফ্রীতে। "ব্লগার" প্ল্যাটফর্মটি ডেভেলপ করেছে পাইরা ল্যাবস, কিন্তু ২০০৩ সাথে গুগল এই প্ল্যাটফর্মটিকে কিনে নেয় এবং গুগলের নিজস্ব সার্ভারে এটিকে হোস্ট করে। ব্লগারের প্রচুর ফ্রী এবং প্রিমিয়াম টেমপ্লেট পাওয়া যায়, যেগুলো ব্যবহার করে তুমি আকর্ষণীয় ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবে।

ব্লগার কি কোডে ডেভেলপ করা হয়েছে?

- গুগল সম্পূর্ন ব্লগার সাইট টি ডিজাইন করেছে পাইথন কোড দিয়ে।

ব্লগার টেম্পলেট বা থিম গুলো কি কোডে লিখতে হবে?

- blogger.com সাইট টি যদিও python এ লিখা, কিন্তু blogger এর থিম বা টেম্পলেট বা তুমার সাইটের ডিজাইন টা তুমাকে বানাতে হবে XML CODE ইউজ করে।

কিভাবে XML CODE শিখবো?

- blogger এর থিম বানাতে XML এ বস হতে হবেনা, শুধু ব্যাসিক জানলেই হবে। এই পোষ্টে BLOGGER TEMPLATE কিভাবে ডিজাইন এবং কাস্টোমাইজ করতে হয়, তার বিস্তারিত বলা রয়েছে।

Blogger এর সুবিধা:

  • সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটি এই দুই ওয়েবসাইট দিয়ে থাকে তা হলো : ব্লগ এর ফ্রি হোস্টিং সুবিধা।  একটি জিমেইল দিয়ে Blogger এ মোট ১০০ টি পর্যন্ত ব্লগ একাউন্ট খোলা যায়।  ব্লগ এর কনটেন্ট (যেমন: ছবি, ভিডিও ইত্যাদি) এর ও ফ্রি হোস্টিং সুবিধা। ব্লগার এ এর সীমা ১ গিগাবাইট – ১৫ গিগা বাইট পর্যন্ত। এই  ওয়েবসাইট এ আছে টেম্পলেট বেছে নেওয়ার সুবিধা। তাছাড়াও রয়েছে যে কোন ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা টেম্পলেট ও ব্যবহার করার স্বাধীনতা। টেম্পলেট এডিট করা, ডিলিট করা, রিস্টোর করার-ও ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।  ব্লগার ওয়েবসাইট এড্রেস হিসেবে কোন থার্ড পার্টি ওয়েব এড্রেস ও ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ তুমি যদি কোন ডোমেইন কিনে থাকো তাহলে তা এখানে তুমার ব্লগের ওয়েব এড্রেস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে।
  • ব্লগ পোস্টিং এর জন্য রয়েছে ইন্টারেক্টিভ  এনভায়রনমেন্ট। অর্থাৎ MS Word এর মত একটি বিল্ট ইন এপ্লিকেশন। যার মাধ্যমে ব্লগ পোস্ট ডিজাইন করা যায়। যেমন: লিখা ছোট-বড় করা, পোস্ট এ ছবি সংযোজন, লিখার রং পরিবর্তন করা ইত্যাদি। ব্লগারের সাবডোমেইন দিয়েই তুমি তুমার সাইট লঞ্চ করে ফেলতে পারবে, তবে চাইলে তুমি বাইরে থেকে বা গুগল থেকেও ডোমেইন নিয়ে এই ব্লগারে লিংক করে দিতে পারবে।
  • গুগলে পুরো হোস্টিং হচ্ছে, তাই সাইট হ্যাক হওয়ার ভয় কম।
  • Cloudflare এর পুরো সুবিধা ভোগ করা যাচ্ছে, SSL Certificate google থেকে ১টি এবং ফ্রি-তে Cloudflare থেকে দুটি নেয়া যাচ্ছে।

Blogger এর অসুবিধা:

Blogger Template লিখে সার্চ দিলে নেটে অসংখ্য ব্লগার টেমপ্লেট পাওয়া যাবে, কিন্তু প্রতিটা টেমপ্লেটের-ই লিমিটেট কাস্টোমাইজেশন। সিম্পল উদাহরন দিচ্ছি, তুমি যদি amazon.com এর মত ই-কমার্স সাইট বানাতে চাও বা ইউটিউবের মত এত জোস ভিডিও সেয়ারিং প্লাটফর্ম, বা মাল্টি ইউজার ফোরাম সাইট, তাহলে ব্লগার তোমাকে কখনই সাহায্য করতে পারবেনা, সেজন তুমার অন্য কোন প্লাটফর্ম, যেমন, wordpress, drupal ইউজ করতে হবে। তাহলে ব্লগারে তুমি কি কি সাইট বানাতে পারবে?
- পারসোনাল পোর্টফলিও (one page বা multi page)
- কোম্পানি বা কোন টিমের পোর্টফলিও।
- ছোট খাট ই-কমার্স সাইট।
- মুটামুটি ভালো মানের রিভিউ সাইট।
- ব্লগিং সাইট।
- এডসেন্স based ভালো একটি ব্লগ সাইট।

blogger কেন এবং কি কি লিমিটেশন আছে?

- blogger এ তোমাকে পোষ্ট লিখতে হবে, শুধুমাত্র HTML ইউজ করে, এর মাঝে এম্বেড করে তুমি ইনলাইন বা ইন্টারনাল javascript ঢুকাতে পারবে, তবে এক্সারনাল করতে গেলে মূল থিমের XML Code এ কাষ্টোমাইজ করা লাগবে। যা wordpress বা drupal এ একটা প্লাগ-ইন-ই সব করে দিচ্ছে। যেখান ব্লগারের প্লাগিন নেই বললেই চলে।
- blogger বানানো হয়েছে, সিম্পল এবং হালকা সাইট পাব্লিশের জন্য, যার কারনে ব্লগার template গুলোর সাইজ হয়, মাত্র 10kb থেকে 1MB পর্যন্ত।
- এটা wordpress এর মত অপেনসোর্স না, যা যেভাবে খুশি যেখানে খুশি হোস্ট করা যাবে, ব্লগার হোস্ট করা হয়েছে গুগলের ইন্টারনাল সার্ভারে, আর তোমাকে ব্লগারে একসেস দিবে, শুধুমাত্র gmail.com এ সাইন-ইন করলে।
- ব্লগারের হোস্টিং স্টোরেজ আছে ১জিবি, তবে Google+ এর সাথে লিংক-ড করলে, গুগল ড্রাইভের 15GB -ও তুমি এর সাথে ইউজ করতে পারবে।
- পেজে php কোড সাপোর্ট করেনা, ফলে নতুন লগ-ইন এবং রেজিস্ট্রেশনের কোন অপশন নেই। তবে এডমিন যদি মেনুয়ালি ইউজারের মেইল এড করে, তাহলে সে ইউজার রিডার হিসেবে ডেটাবেজে থেকে যাবে।
- ব্লগ প্রাইভেট করার সিস্টেম রয়েছে, তবে নতুন ইউজার সেটা একসেসের জন্য-ও এডমিনের মেনুয়াল ইনপুট লাগবে।

Direct blogger-এ আপলোড হবে এমন কিছু ফাইল ফরমেট এবং লিমিটেশনঃ
Total Post দেয়া যাবেঃ UNLIMITED
Total Blog খোলা যাবেঃ 100টা। (প্রতি জিমেইল)
Total Page বানানো যাবেঃ UNLIMITED
Highest Video Size: 100 MB
Highest PICTURE Size: 1600px Wide
Supported File Format: JPG, JPEG, PNG, GIF, mp4, wmv, .mov, XML, RSS

এত লিমিটেশনের পরও কেন blogger use করব?

- তুমি যদি স্টূডেন্ট হও।
- যদি ওয়েব ডিজাইনিং শেখা শুরু করেছ এমন হয়।
- যদি পেজ বা পোষ্ট টেস্টিং এর জন্য দেখতে চাও।
- যদি মাস শেষে মুটামুটি লেভেলের একটা টাকা ইনকাম করতে চাও।
- এবং হোস্টিং প্ল্যান গুলোর খরচ যদি খুব Costly মনে হয়, তাহলে তুমার জন্য ব্লগার বেস্ট।

বেশিরভাগ ব্লগার-রা blogger.com ইউজ করে, এই শুধুমাত্র হোস্টিং সার্ভারের জন্যই। কারন blogger totally free.

এখন যদি মনে হয় ব্লগার তুমি ইউজ করবে, তাহলে চল জেনে নেই, কীভাবে ব্লগারে ওয়েবসাইট বানাতে হয়।


১। একাউন্ট খোলাঃ 
Gmail.com এ লগিন করে ফেল, এরপর blogger.com এর চলে যাও, সেই একটি ব্রাওজার দিয়ে, দেখবে, ব্লগারে নতুন একাউন্ট বানাতে বলছে। ত বানিয়ে ফেল। এটা কঠিন কিছুনা।

২। ব্লগার Template ডিজাইনঃ
এজন্য তুমাকে HTML, CSS, JS শিখতে হবে এবং এগুলো দিয়ে HTML Based template বানানো শিখতে হবে, এরপর সেই HTML Based Template কে XML Code এ Convert করতে হবে। আমি ধরে নিচ্ছি তুমি HTML, CSS, JS পারো, এবার চলো শিখে নেই, কীভাবে একটি HTML based থিম বা টেম্পলেট কে XML কোডে মুভ করা যায়। এজন্য নিচের লিংক থেকে zip ফাইলটি নামিয়ে নাও, এবং এই ফাইল extract এর পর কিছু টিউটোরিয়াল এবং ছোট ছোট PDF পাবে, যেখাবে পুরো স্পেসিফিক ভাবে বর্ণনা করা আছে।

৩। ব্লগার Template হ্যাকিং: 
আমরা যেহেতু স্টুডেন্টসদের কথা মাথায় রেখে পোষ্ট দেই, So, আমরা দেখব, কীভাবে প্রিমিয়াম template free তে ইউজ করা যায়, এবং সবরকম কপিরাইট মুছে দেয়া যায়।
- google.com এ যাও, blogger template লিখে সার্চ কর, যেটাই ভালো লাগবে, ফ্রি ভারশন টা নামিয়ে নাও, এরপর নিচের লিংক থেকে আমাদের দেয়া টিউটোরিয়াল এবং সফটওয়্যার ডাওনলোড করে নাও।
টিউটিরিয়ালে দেয়া আছে, কীভাবে যেকোন প্রিমিয়াম template এর ফ্রি version কে প্রো-ভারশন বানিয়ে ইউজ করা যায়।

৪। blogger এর Domain ADD করাঃ
- একটা ডোমেইন কিনে নাও, বা অনেক ফ্রি ডোমেইন আছে, নিয়ে নাও, এর পর নিচের লিংক থেকে  আমাদের দেয়া টিউটোরিয়াল এবং সফটওয়্যার ডাওনলোড করে নাও।
টিউটিরিয়ালে দেয়া আছে, কীভাবে blogger এর Domain ADD করতে হয়।
cheap এবং ফ্রি কিছু ডোমেইন প্রোভাইডারঃ
- freenom.com (free)
- dot.tk (free)
- biz.nf (free)
- hostinger.in (cheap)
- hostinger.com (cheap)

৫। non-www to www redirect কীভাবে করব?

ডোমেইন এড করার পর হয়তো দেখা যেতে পারে, GITBUCKET.STORE এ ঢুকছেনা, অথচ, WWW.GITBUCKET.STORE এ ঢুকছে, এমনটা হলে কীভাবে ফিক্স করবে? নিচ থেকে ফাইল টি নামিয়ে নাও, সব ক্লেয়ার হয়ে যাবে।

৬। ব্লগারের ডিজাইন করা সাইটকে SEO করব কীভাবে?

নিচের ডাওনলোড বাটনে প্রেস করে জেনে নাও, কীভাবে google, bing, yahoo search এ তুমার সাইট এড করবে।


৭। ব্লগারের ডিজাইন করা সাইটকে Google Analytics এ এড করব কীভাবে?

নিচের ডাওনলোড বাটনে প্রেস করে জেনে নাও, কীভাবে Google Analytics থেকে তুমার সাইটের ভিসিটর'স দেখতে পারবে।


৮। ADSENSE APPROVAL কীভাবে পাব?

নিচের ডাওনলোড বাটনে প্রেস করে জেনে নাও, কীভাবে গুগল ADSENSE থেকে এপ্রোভাল পাবে।


Wednesday, November 28, 2018

Tagged under:

BEST HOSTING FOR A HTML SITE


GITHUB কি?
গিটহাব সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝার জন্য গিট কি সেটা জেনে আসুন [WHAT IS GIT?]
এরপর এখান থেকে জেনে আসুন, [WHAT IS GITHUB?]



কেন HTML SITE HOSTING এর জন্য GITHUB BEST?
GITHUB সম্পর্কে যদি উপরের লিংক থেকে already জেনে থাকেন, তাহলে আপনি বুঝে গিয়েছেন কেন গিটহাব best! একটা সাইট হোস্ট করার জন্য আমাদের প্রথম চিন্তা থাকে যে সার্ভারে আমি আমার ডিজাইন টা আপলোড দিব, সেটা কি আমাকে সর্বোচ্চ সুবিধা দিবে? আমার সাইট ক্রাশ করবেনা ত? অতিরিক্ত বিজিটরস এর কারনে সাইট বসে যাবেনা ত? সার্ভার রেসপন্স টাইম গুগলের মত ফাস্ট যদি হত! ফাইল করাপ্ট, ভাইরাস বা হ্যাকারদের থেকে সিকিউরিটি পাবে ত?
এ সব কোশ্চেন এর একটা উত্তর, আপনি ১০০% নিশ্চিন্তে থাকুন, আপনার HTML সাইট সারাজীবনের জন্য সিকিউরড! কোন ঝামেলা নেই, যত বার ইচ্ছা যেভাবে ইচ্ছা এডিট আপডেট করতে পারছেন। শুধু একটা কোড মনে রাখুন, gh-pages

GITHUB এ কি ফ্রি তে wordpress, drupal বা অন্যান্য এপ HOST করা সম্ভব?
না। GITHUB -এ শুধু Static website host করতে পারবেন, তবে, wordpress কে যদি কনফিগার করে নিন, তাহলে GITLAB এ হোস্ট করা সম্ভব, তবে প্লাগিন আপ্লোড বা আপডেট এ অনেক ঝামেলা করবে, তাছাড়া BITBUCKET এও wordpress কে configure করে হোস্ট করা সম্ভব, তবে অনেক কাঠ খড় পুড়াতে হবে এজন্য আপনাকে। আমাদের BITBUCKET এবং GITLAB সেকশন থেকে আপনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তবে আপনি যদি এন্টারপ্রাইজ ইউজার হোন তাহলে সব কিছুই সম্ভব, তবে এজন্য আপনাকে মাসে মাসে হিউজ এমাউন্ট গুনতে হবে। এখানে প্রিমিয়াম প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত। তবে আমরা যেহেতু স্টুডেন্টস দের কথা চিন্তা করে এই সাইটে পোষ্ট দিই, সেজন্য আমরা প্রিমিয়াম কোন প্ল্যানে যাব না। 

GITHUB মূলত কেন ইউজ করা হয়?
এখানে পড়ুন, গিটহাব মূলত কেন ইউজ করা হয়!

GITHUB এর লিমিটেশন আছে?
হা, ফ্রি একাউন্টের কিছু লিমিটেশন আছে, আপনি প্রতি একাউন্টে সর্বোচ্চ ১জিবি ফাইল আপলোড করতে পারবেন। আর প্রতিবার আপলোডের সময় আপনি ১০০এম্বি করে ফাইল বা গিটের ভাষায় রিপোজিটরি আপলোড করতে পারবেন, আর ব্রাওজার দিয়ে যদি আপলোড করে তাহলে গিটহাব থেকে বলা হয় ২৫এম্বির বেশি যেন একসাথে আপলোড না করেন। এবং একসাথে ১০০এর বেশি ফাইল আপলোড হবেনা, এজন্য আপনাকে কম কম করে আপলোড করে নিতে হবে। তাহলে ১০০এম্বি ফাইল বা একসাথে ১০০এর বেশি ফাইল কীভাবে আপলোড করবেন? এজন্য আপনাকে গিটহাবে নিজস্ব সফটওয়্যার GITHUB FOR DESKTOP ইউজ করতে হবে। তাহলে ফাইল আপলোড এবং ফিউচারে আপনার সাইটের চেঞ্জ আনার জন্য অনেক সুবিধা হবে। তবে আমরা আপনাকে রিকোমান্ড করব, আপনি ফাইল আপলোডের জন্য গিটহাবের সফটওয়্যার ইউজ করুন, আর ডিপ্লয় বা কাস্টমাইজের জন্য ব্রাওজার ইউজ করুন। তবে যারা এক্সপার্ট গিট, তারা কমান্ড ইউজ করে টার্মিনাল বা সিএমডি দিয়েই এসব কাজ করে ফেলতে পারে। এ সম্পর্কে আমাদের গিট নিয়ে অন্যান্য পোষ্ট গুলো দেখুন।

GITHUB -এ কি ব্যান্ডউইথ লিমিটেশন আছে?

না, গিটহাবে হোস্ট করা কোন সাইটের ভিসিটর'স ব্যান্ডউইথ লিমিটেশন নাই। যত ইচ্ছা পিং করুক, যত ইচ্ছা ভিসিটরস আসুক, এতে আপনার সাইট কখনো স্লো হবে না।

GITHUB -এ কি পে করা লাগবে?
গিটহাবে ৫টা প্যাকেজ আছে, এরমধ্যে আমরা আপনাদের জন্য ফ্রি প্ল্যান টা চুজ করেছি। আপনাদের কোন টাকা পে করতে হবেনা। আর যদি আপনার কোন এডুকেশন ইমেইল থেকে থাকে তাহলে আপনি গিটহাব এডুকেশন থেকে ১বছর  থেকে ৩বছর পর্যন্ত বিভিন্ন ডেপ্লয়মেন্টের  সুযোগ পাবেন। যেমন,  algoria(1Y), atom(∞), bitnami(1Y), CART(2Y), CrowdFlower(∞), datadog(2Y), FLATIRON SCHOOL(1M), GitKraken(1Y), HEROKU(2Y), JETBRAIN(∞), SendGrid(∞), SENTRY(∞), TAPLYTICS(6M), transifex(1Y), THINKFUL (1M), UNREAL(∞).

আমরা যারা wordpress এর সাথে পরিচিত, তারা জানি bitnami থেকে wordpress host করা খুব সহজ। তাই যদি কারও ১বছরের মেয়াদে ফ্রি হোস্টিং সার্ভার লাগে, তবে গিটহাব এডুকেশন ইউজ করতে পারেন, তবে অবশ্যই .edu domain এর ইমেইল লাগবে, যা আপনার স্কুল বা কলেজ বা ইউনিভার্সিটি দিবে। যেমনঃ gitbucket@edu.bd
তবে আবারো বলছি, আমরা যেহেতু স্টুডেন্টস দের কথা চিন্তা করে এই সাইটে পোষ্ট দিই, সেজন্য আমরা প্রিমিয়াম  বা ট্রায়াল কোন প্ল্যানে যাব না। 

GITHUB কি কি ফাইল ফরম্যাট আপলোড করা যায়?
যেকোন রকমের ফরম্যাট, ইভেন মুভি, মিউজিক ও আপলোড করা যায়, তবে আগেই বলেছি লিমিটেশন ১জিবি।

কীভাবে GITHUB -এ হোস্টিং করব?


ব্রাওজার থেকে

এজন্য প্রথমেই আপনাকে GITHUB এ একটা ফ্রি একাউন্ট খুলে নিতে হবে, ইমেইল কনফার্ম করার পর আপনি add repository থেকে আপনার ডিজাইন করা html সাইট আপলোড করতে পারবেন।
একাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন


এরপর সব কমপ্লিট হয়ে গেলে, আপনাকে আপনার ডিজাইন করা HTML ফাইল upload করতে হবে, এজন্য, নিচের স্ক্রিনশটের মত + plus আইকনে গিয়ে, new repository তে ক্লিক করুন।

এবার, নিচের মত করে আপনার website এর নাম দিন, যেমন আমি দিলাম, myhtml



Description box এ আপনার ওয়েব সাইটের বর্ণনা লিখুন। Initialize this repository with a README এ টিক মার্ক দিন, এরপর Create Repository তে প্রেস করুন।

এবার Upload files এ ক্লিক করুন,
এরপর Drag files here এ আপনার পিসি থেকে আপনার বানানো HTML এর প্রজেক্টগুলো আপলোড করে দিন। মনে রাখবেন, যদি আপলোড করা ফাইলের সংখ্যা ১০০এর বেশি হয়, তাহলে অল্প অল্প করে আপলোড drag করে আপলোড করুন। ধ্রুন আপনার HTML এর ডিজাইন করা ফাইলের সংখ্যা (css, js, html সহ) 300. তাহলে ১০০করে ফাইল সিলেক্ট করুন, আর ড্রেগ করে আপলোড করে দিন, ১০০ ফাইল আপলোড হয়ে গেলে, আবার পরের ১০০ফাইল ধরুন, এভাবে আপনি যত ইচ্ছা ফাইল আপলোড দিতে পারবেন আপনার ব্রাওজার দিয়ে, তবে ব্রাওজার দিয়ে আপলোডের লিমিটেশন ২৫এম্বি। বেশি বড় ফাইল আপলোড এর জন্য GITHUB DESKTOP সফটওয়্যার ইউজ করুন। নিচে এর বিস্তারিত দেয়া রয়েছে।



স্ক্রিনশন গুলো দেখুন, আপলোড হচ্ছে, আপলোড কমপ্লিড হয়ে গেলে, নিচের স্ক্রিনশটের মত, Commit Changes এ প্রেস করুন।

এরপর কিছুক্ষণ লোডিং হবে, processing your files..., অপেক্ষা করুন। বি পেশেইন্ট। একটু সময় লাগতে পারে, যত বেশি বড় ফাইল, প্রসেসিং টাইম লাগবে।


এরপর দেখুন নিচের মত আসবে,

Branch: Master এ ক্লিক করুন, একটা খালি বক্স পাবেন নিচের মত, এখানে লিখুন, gh-pages

Create branch: gh-pages এ ক্লিক করুন।

ব্যাস, আপনার ওয়েবসাইট হোস্ট হয়ে গেল।
এবার চলুন আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস কি হবে দেখে নেই,
উপরে এড্রেস বার এ দেখুন এরকম কিছু আছে,
https://github.com/username/myhtml
এখানে username এ আপনার একাউন্টের নাম, আর slash (/) এর পর আপনার website এর নাম থাকবে।
এটিকে লিখুন এভাবে, https://username.github.io/myhtml
নিচের দুটি চেঞ্জ করুন,
*username
*myurl
এবার আমার url টি দেখুন,
https://github.com/rialms/radio
আর আমার website url হবেhttp://rialms.github.io/radio
এবার আপনার এই বানানো লিংক ঢুকে পরুন। দেখুন আপনার সাইট লাইভ!

কীভাবে GITHUB -এ ডোমেইন সেট করব?
এজন্য নিচের ভিডিওটি দেখুনঃ




এই পোষ্টে আরোও  আসছে,
GITHUB -এ কীভাবে CLOUDFLARE সিকিউরিটি দিব?
wait for that.




Tagged under:

What is GITHUB?


গিটহাব ব্যাসিকালি হোস্টিং সার্ভিস। তবে একটু স্পেশাল। কেমন স্পেশাল? হ্যাঁ ঠিক অনুমান করতে পেরেছেন, এটা গিট ভার্শন কন্ট্রোল সিস্টেমের জন্যে হোস্ট প্রোভাইড করে। আর সাথে কিছু ইউজার ইন্টারফেসও প্রোভাইড করে গিটের কাজগুলো করার জন্যে। এখন গিটহাবই একমাত্র হোস্ট প্রোভাইডার না এখানে, আরো যেমন বিটবাকেট, গিটল্যাবসহ আরো অনেক আছে। কিন্তু আমি এখানে গিটহাব হাইলাইট করেছি কারণ গিটহাবেই অনেক বড় বড় ওপেন সোর্স অনেক প্রোজেক্ট রয়েছে। তবে বিটবাকেট, গিটল্যাবও ছোটো ছোটো টীমের জন্যে অনেক ইউজফুল।



এখন এগুলোতে আমার প্রোজেক্ট হোস্ট করে কি লাভ? হ্যাঁ ঠিক, সেটাই এখন খুলে বলবো কেন আমাদের এজন্যে হোস্টিং প্রোভাইডারও লাগবে। আমাদের প্রোজেক্টে মাঝেমধ্যে একাধিক ডেভেলপার থাকে। বা টিমওয়ার্ক করলে একাধিক ডেভেলপাররা একই প্রোজেক্টের উপর কাজ করে। এখন আমরা চাইলে আমাদের প্রোজেক্টের ভার্শন কন্ট্রোল সিস্টেমসহ আমাদের বাকি টিমমেটদের সাথে শেয়ার করতে পারবো এইধরনের হোস্ট ইউজ করে, বা গিটহাব/বিটবাকেট/গিটল্যাব দিয়ে। আমার টিমমেটরাও আমার সেইম প্রোজেক্টটা পাবে, চাইলে আমার আগের ভার্শনগুলোও দেখতে পারবে, আবার চাইলে নিজেও নতুন আরেকটা ভার্শন অ্যাড করে আবার গিটহাবের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবে। আর আমি আবার গিটে কমান্ড দিয়ে সে ভার্শন আমার লোকাল ডিস্কে নিয়ে আসতে পারবো। এখন গিটহাবে প্রোজেক্ট এভাবে ওপেনও রাখা যায় আবার চাইলে প্রাইভেট প্রোজেক্টও রাখা যায়। গিটহাবে অনেক প্রোজেক্টের দেখবেন কয়েক হাজার ডেভেলপার কন্ট্রিবিউট করেছে একটা প্রোজেক্টে।

এখানে গিটহাবে হোস্ট করা একটা প্রোজেক্ট- রিঅ্যাক্ট এর কন্ট্রিবিউটর ১ হাজারেরও বেশী। তো গিট আর গিটহাব যুক্ত হয়ে এই ফ্লেক্সিবিলিটিটা দিয়েছে সবাইকে যাতে একটা প্রোজেক্ট যেকেউ চাইলে কন্ট্রিবিউট করতে পারে।

আর গিটের আরেকটা বড় ফিচার হচ্ছে মার্জিং। গিট অনেক স্মার্ট তাই একই ফাইলের উপর কয়েকজন ডেভেলপার কাজ করলে গিট সবার কাজগুলো সেই একটা ফাইলেই মার্জ করে ফেলতে পারে অটোম্যাটিকালি(অনেক সময় ম্যানুয়াল অ্যাপ্রোচ লাগে, তবে অনেক ইজিলি করা যায়)।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ৪ জুন, ২০১৮ ইং তারিখে টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট ৭.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয় গিটহাবকে।

LEARN MORE: WHAT IS GIT?

Saturday, November 17, 2018

Tagged under:

ALL BD Results Database


রেজাল্ট দেখার সময় ভিজিটর'স দের চাপে আমাদের দেশের সরকারি রেজাল্ট সাইট গুলোর অবস্থা শোচনীয় হয়ে দাঁড়ায়। তাই আমাদের Git Bucket Team আপনাদের জন্য ফাস্ট রেজাল্ট সার্ভার নিয়ে এসেছে। যদিও মূল সার্ভার লোড হবে, গভার্ণমেন্টের অফিসিয়াল সাইট গুলো থেকেই, তবে, আমাদের সার্ভার গুলোতে দেখার ফলে আপনাদের রেজাল্টের ডেটা গুলো অন্যদের তুলনায় দ্রুত দেখতে পাবেন।



NAME
RESULT
PSC RESULT
CLICK HERE
JSC RESULT
CLICK HERE
EIIN NO
CLICK HERE

JDC RESULT
CLICK HERE
SSC RESULT
CLICK HERE
DAKHIL RESULT
CLICK HERE
HSC RESULT
CLICK HERE
E-Form FillUP RESULT
CLICK HERE
COLLEGE RESULT
CLICK HERE
NATIONAL UNIV RESULT
CLICK HERE
PolyTechnical RESULT
CLICK HERE
Honor's RESULT
CLICK HERE
Master's RESULT
CLICK HERE
BOU Final RESULT
CLICK HERE
Degree Admission RESULT
CLICK HERE
Master's Professor RESULT
CLICK HERE
NTRCA RESULT
CLICK HERE
BCPS RESULT
CLICK HERE
Tagged under:

Create ANDROID APP & Publish



কিভাবে কোডিং না করে, গ্রাফিক্যালি একটা এন্ড্রোয়েড এপ বানানো যায়? এবং গুগল প্লে স্টোরে সাবমিট করা যায়?

- আমরা কত এপ-ই না ইউজ করি, এন্ড্রোয়েড আসার পর ত এপ যেন মিলিয়ন কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। অথচ এই মিলিয়ন কোটি ইউজারের মধ্যে কিছু এপ আছে যাদের আমরা একসেপশনাল হিসেবে ইউজ করি। স্বাভাবিক জীবন যেন অচল এই এপগুলো ছাড়া। কিন্তু যারা কষ্ট করে এসব এপ বানাচ্ছে, তাদের কি লাভ হচ্ছে? বেশির ভাগ এপ-ই ত ফ্রি তে নামাই আমরা, ফ্রি না পেলেও মোড করে নিতে দু-মিনিট ভাবতে হয়না আমাদের।



আর এইসব ফ্রি সার্ভিস দেয়া এপ গুলোর বেশির ভাগ - ই দেখি আমরা এডস দিয়ে ভর্তি। এসব এডস কেন দেয়? কেমন ইনকাম হয় এসবে? আদৌ কি ইনকাম হয়??

- আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি, আপনার একটা এডস দেয়া এপ যদি দশ হাজার মানুষ কনটিনিউয়াস ইউজ করে আপনি প্রতি মাসে পাঁচ থেকে দশ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন! বিশ্বাস হয়?

না হলে গুগলে সার্চ দিয়ে দেখে আসুন Shareit এপটির প্রতি দিন ইনকাম কত লাখ টাকা?

এখন নিশ্চই মনে মনে ভাবছেন আমি কেন বসে আছি? আমিও ত এমন একটা এপ বানাতেই পারি!

এপ বানাতে কি লাগে?

- কোডিং নলেজ বা না হলেও হবে
- আইডিয়া, কেমন টাইপের এপ বানালে বেশি মার্কেট খাবে
- কিছু মেগাবাইট খরচ।
- ২৫ ডলার দিয়ে প্লে স্টোরে একটি একাউন্ট।

আর কিছু দরকার নেই।

১। কোডিং নলেজ দরকার?
- কোডিং নলেজ হলে ভাল, জাভা পারেন, সি-প্লাস প্লাস পারেন? বা পাইথন? বা এঙ্গুলার জেএস? চলবে । যেকোন একটা পারলেও চলবে। আবার কোন কোডিং ও যদি না পারেন তবুও চলবে।

- কোডিং জানলে সুবিধা হলো, যেভাবে ইচ্ছা আপনার ঠিক সেভাবে মনের মত করে এপ বানাতে পারছেন। কোন রেস্ট্রিকশন নেই।
- কোডিং না জানলে অসুবিধা হচ্ছে, আপনাকে কিছু লিমিটেড স্টাইল লে-আউট এবং টুলস দিবে, সেগুলো ব্যাবহার করে আপনার এপ বানাতে হবে। হয়তো কপিরাইট থাকবে অন্য কোন কোম্পানির নাম বা না ও থাকতে পারে।

তবে এপ বানানোই যদি লক্ষ্য হয় তাহলে বলব, এই লিংকে যান, কোডিং শিখুন।

আর টাকা ইনকাম যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে এই পোষ্ট টি আপনাকে সে নির্দেশনা দিবে।

২। আইডিয়াঃ
আইডিয়া এপ বানানোর জন্য এবং টাকা ইনকামের জন্য প্রথম এবং প্রধান স্টেপ।
আপনার আইডিয়া লাগবেই। মার্কেটে পাব্লিক কি কি এপ বেশি খুজে, কি কি এপ বেশি দরকার পরে? কি টাইপের এপ বানালে চলবে ভালো? এগুলো মাথায় রাখতে হবে।
- হতে পারে একটা টিভি দেখার এপ, বা ইনফরমেশন টাইপ এপ বা বই গল্প উপন্যাস পড়ার এপ।
যেকোন কিছুই হতে পারে। সো, আইডিয়া লাগবে।

৩। কিছু মেগাবাইট খরচঃ
- এই পোষ্টে কিছু টুলস এবং টিউটোরিয়াল দিব, যা আপনাকে ডাওনলোড বা স্ট্রিম করে দেখতে হবে। এবং সে অনুযায়ী আপনাকে এপ বানাতে হবে। আমরা গাইড লাইন দিব আপনি আপনার আইডিয়া মত কাজ করবেন।

৪। ২৫ ডলারঃ
এটা লাগবেই। Google PlayStore এ এপ সাবমিটের জন্য আপনাকে প্রথমবার ২৫ডলার দিয়ে একটা একাউন্ট খুলে নিতে হবে, এটা আপনি টিম করেও করতে পারেন। বা একা-ও করতে পারেন। একবার একাউন্ট খুলে ফেললেই আপনি সারাজীবন আনলিমিটেড এপ আপলোড করে যেতে পারবেন।
ভালো একটা মাস্টার কার্ড বা ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহার করে আপনাকে টাকাটা পে করতে হবে।


এখন চলুন জেনে নেই, ইনকাম কিভাবে হবে?
- ইনকামের জন্য যা না তা বিশ্বাস করে বসবেন না।  আমরা আপনাকে সাজেস্ট করব, এড দেয়ার জন্য গুগল এডমোব ইউজ করবেন, অনলাইনে আরো অনেক এড কোম্পানি আছে যেমন আরেকটি পপুলার হলো এপ নেক্সট।
কিন্তু আমরা আপনাকে সাজেস্ট করব, আপনি এডমোবেই সন্তুষ্ট থাকুন। কারন আপনি কোডিং না করে এপ বানাচ্ছেন। এডমোব নিয়ে বিস্তারিত আমাদের দেয়া নিচের ভিডিও টিউটোরিয়াল এই পাবেন।



কিছু টিপ্সঃ
- একটা ফ্রেস গুগল একাউন্ট
- একাউন্ট এ ঢোকার সময় ভিপিএন ইউজ করবেন না।
- নিজের এপ নিজে ডাওনলোড করবেন না, এড দেখবেন না।
- এপ প্রোমট এর জন্য ফেসবুক বুস্টিং ইউজ করুন।

সফটওয়ারঃ
১। APK Easy TOOL : Windows এর জন্য এটি। এটি দিয়ে যেকোন android app ভেঙ্গে ভেতরে কি কি কোডিং আছে দেখতে পারবেন। এটি কাজে লাগবে কোন ডেটা কপি করতে ।
২। Google Chrome Beta : এটি windows এর জন্য। শুধুমাত্র গুগল প্লে স্টোরে এক্সেস করার জন্য এবং এপ বানানোর জন্য ইউজ করবেন।
৩। Canva : APP এর লগো, ব্যানার, থাম্নাইল কভার বানানোর জন্য এটি একটি অননাইল এপ।
৪। apk editor pro : এটি আপনার Android phone এর জন্য, যেন যেকোন এপ আপনি ভেঙ্গে ফোনেই দেখতে পারেন।
৫। HACK APP DATA : এটিও আপনার Android phone এর জন্য, যেন যেকোন এপ আপনি ভেঙ্গে ফোনেই দেখতে পারেন।
৬।  Notepad++ : এটি আপনার পিসির জন্য, টেক্সট এডিটিং এর জন্য।
৭। Sublime TEXT : এটি আপনার পিসির জন্য, কোড এডিটিং এর জন্য।
৮। Packet Capture : এটি আপনার ফোনের জন্য, যেন দেখতে পারেন যেকোন এপ এর ইন্টারনেট কানেকশন রান থাকলে, কি কি ইনকামিং এবং আউটগোয়িং ডেটা এবং URL এ একসেস নেয়।
৯। Fiddler : এটি আপনার পিসির জন্য, যেন দেখতে পারেন যেকোন এপ এর ইন্টারনেট কানেকশন রান থাকলে, কি কি ইনকামিং এবং আউটগোয়িং ডেটা এবং URL এ একসেস নেয়।

টিউটোরিয়াল ১ঃ


ওয়েবসাইট লিংকঃ CLICK HERE

টিউটোরিয়াল ২ঃ



ওয়েবসাইট লিংকঃ CLICK HERE

Sunday, November 11, 2018

Tagged under:

Research & Thesis Papers


যারা গবেষণা জগতে নতুন, প্রথমবারের মত আপনার আর্টিকেল কোন জার্নালে প্রকাশ করতে চান, তাদের জন্য।

আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনেক আন্ডারগ্রাজুয়েট থিসিস আছে যা ভালো জার্নালে প্রকাশ করা সম্ভব। কিন্তু অনেক শিক্ষক এ ব্যাপারে উদাসীন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ততোধিক।

শুধুমাত্র পাস করার জন্য লেখা হলেও, অনেক থিসিসের গুনগত মান আন্তর্জার্তিক জার্নালে প্রকাশ করার মত। এগুলো পরবর্তীতে বিভিন্ন স্কলারশিপ পেতে ছাত্রদের যেমন সাহায্য করবে, তেমনি শিক্ষকদের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে রিসার্চ ফেলো/পোস্ট ডক্টোরাল ফেলো হিসাবে মনোনায়ন পেতেও গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে।
বাইরের দুনিয়ায় ছাত্র-শিক্ষকদের উন্নতমানের পেপার লিখতে উৎসাহ দিতে আর্থিক পুরস্কার দিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে এখনো গবেষনা প্রকাশণাকে তেমনভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয় না।



মনে রাখতে হবে, রিসার্চ পাব্লিকেশন আমাদের দেশের ও ভার্সিটির নাম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ে যায়। এটি রিসার্চ কোলাবোরেশন ও আন্তর্জার্তিক গবেষণা অনুদান আনতেও বিশেষ ভুমিকা পালন করে।


রিসার্চ প্রপোজাল, বাংলায় গবেষণার প্রস্তাবপত্র:
মাস্টার্স, এমফিল এবং পিএইচডির জন্য গবেষণা পত্র লিখতে হয়। যাকে অনেকে বলেন থিসিস। তবে থিসিস আর রিসার্চ পেপারের মাঝে অনেক পার্থক্য আছে। অনেক সময় স্মাতক পর্যায়েও থিসিস করতে হয়। থিসিস পত্র তৈরির আগে তার একটা প্রস্তাবপত্র লিখতে হয়। একাডেমিক কাজের বাইরেও গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি কাজে এমনকি অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রত্যেক বছর গবেষণা করে থাকে এবং এর জন্য ভালো বাজেটও থাকে। প্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট গবেষণার জন্য গবেষাণার প্রস্তাবপত্র বা রিসার্চ প্রপোজাল আহবান করে থাকে। বিদেশে উচ্চশিক্ষায় স্কলারশিপও অনেক সময় এর উপর নির্ভর করে। প্রবাদের ভাষায় বললে পরিকল্পনা কাজের অর্ধেক। রিসার্চ প্রপোজালটা পুরো গবেষনার পরিকল্পনা বলা যায়। রিসার্চ প্রপোজাল লেখাটা তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিভাবে একটা ভালো রিসার্চ প্রপোজাল লিখা যায় তাই পরবর্তী প্রতিপাদ্য।

রিসার্চ প্রপোজালের বিভিন্ন অংশ রিসার্চ প্রপোজাল বা গবেষনার প্রস্তাবপত্রের বিভিন্ন অংশ ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হলো

  • গবেষণার শিরোনাম
আপনি যে বিষয়ের উপর গবেষণা করবেন প্রথমেই তার একটা শিরোনাম লিখতে হবে। শিরোনামটা খুব স্পষ্ট হবে, বেশি বড় হবেনা আবার খুব ছোটও হবেনা। যেমন “পরিবার ও কিশোরী অপরাধ: একটি বিশ্লেষণ”(এটা একটা গবেষণার শিরোনাম, যে গবেষণাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পত্রিকার ফেব্র“য়ারি ২০০৭ সংখ্যায় প্রকাশ হয়েছে।)

  • গবেষণার ভূমিকা
আপনি যে বিষয়ে গবেষণা করতে চাচ্ছেন তার একটা ভূমিকা যে থাকবে। ভূমিকায় গবেষণার প্রাথমিক কথাবার্তা থাকবে। যেখানে আপনি গবেষণার বিষয়কে প্রাঞ্জল ও সহজভাবে তুলে ধরবেন।

  • গবেষণার যৌক্তিকতা ও তাৎপর্য
আপনি যে বিষয়ে গবেষণা করতে চাচ্ছেন তার প্রয়োজনীয়তা, যৌক্তিকতা, গুরুত্ব এবং তাৎপর্য তুলে ধরবেন। এ বিষয়ে গবেষণার মাধ্যমে সম্ভাব্য ফলাফল ও তুলে ধরতে পারেন। এমন ভাবে তুলে ধরতে হবে যেন বিষয়টিতে কর্তাব্যক্তিরা সহজেই কনভিন্সড হয়।

  • সংশ্লিষ্ট গবেষণার উল্লেখ
আপনার গবেষণা কার্যক্রমের যৌক্তিকতা ও ন্যায্যতা তৈরির জন্য এ বিষয়টি নিয়ে আগে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে কী কী কাজ হয়েছে তা দেখবেন। সংশ্লিষ্ট গবেষণা প্রতিবেদন উল্লেখ করবেন।

  • গবেষণার উদ্দেশ্য
গবেষণা কার্যক্রম গবেষক কেন পরিচালনা করবেন তার একটা সংক্ষিপ্ত উদ্দেশ্য রিসার্চ প্রপোজালে উল্লেখ করতে হবে, যথোপযুক্ত শব্দের মাধ্যমে গবেষক তা সংশ্লিষ্টদের বোঝাবেন।

  • গবেষণায় ব্যবহৃত পদসমূহের সংজ্ঞায়ন
গবেষণা করার জন্য বা গবেষণাপত্র লেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদ বা পরিভাষা গবেষক ঠিক কি অর্থে ব্যবহার করছেন তার একটা সংজ্ঞায়নের প্রয়োজন আছে। এটা বিভিন্ন গবেষনায় বিভিন্ন রকম হতে পারে।

  • অনুমিত সিদ্ধান্ত
গবেষক গবেষণার মাধ্যমে ঠিক কী বের করে আনবেন, অনুমানের উপর কতগুলো সিদ্ধান্ত নেবেন। বিষয় সংশ্লিষ্ট গবেষণা পড়েই গবেষক সে সিদ্ধান্তে পৌঁছবেন এবং এ অনুযায়ী কাজ শুরু করবেন।

  • গবেষণা পদ্ধতি
গবেষক তার গবেষনা কার্যক্রম কি ভাবে পরিচালনা করবেন, তার পদ্ধতি প্রস্তাবপত্র উল্লেখ করবেন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে তথ্যানুসন্ধানে পদ্ধতি, নমুনা নির্বাচন, গবেষণা উপকরণ, উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষন কৌশল ইত্যাদি বিষয় আসবে।

  • সময় বন্টন
পুরো গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে কত সময় লাগবে। কোন কাজে কত দিন লাগবে। ইত্যাদি নির্দিষ্ট ভাবে গবেষণার প্রস্তাব পত্রে থাকতে হবে। গবেষণার বিষয় অনুযায়ী এটা ৬ মাস ও হতে পারে আবার ৬ বছরও হতে পারে।

  • থিসিসের সংগঠন
সম্পূর্ণ গবেষণা পত্র কি ভাবে সংগঠিত হবে, কয়টি অধ্যায় থাকবে, পরিচ্ছেদ কিভাবে বিন্যাস্ত হবে গুরুত্বপূর্ণ কি কি বিষয় আসবে তাও প্রস্তাবপত্রে থাকতে পারে।

  • বাজেট
পুরো গবেষণায় কত টাকা লাগবে, কোন খাতে কত লাগবে, তা বাজেটে আসবে। এ ক্ষেত্রে লোক জনের প্রশিক্ষণ, কাগজ, কালি ইত্যাদির খরচ ও আসবে।


  • তথ্যপঞ্জী
গবেষক গবেষণা পত্রটি তৈরি করতে কি কি বিষয় পড়েছেন, প্রাসঙ্গিক প্রন্থ, গবেষণা, প্রবন্ধ, সাময়িকী, জার্নাল ইত্যাদি আসবে


এখন চলুন জেনে নেই কিভাবে থিসিস এবং রিসার্চ পেপার প্রকাশ করতে হয়ঃ

১। কিভাবে আপনার থিসিসকে পেপারে রূপান্তর করবেন?
আন্ডারগ্রাজুয়েট ও পোস্ট-গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের থিসিস জমা দেবার পরে, সেটাকে পেপারে রূপ দেয়া খুবই সহজ একটি কাজ। পেপারের মূল গঠন থিসিসের চেয়ে অনেক কম হয়ে থাকে।
৬০০০ শব্দে হয়ে যেতে পারে একটি পরিপূর্ন জার্নাল পেপার। থিসিস থেকে কাট ছাট করার এই প্রক্রিয়াটি করার জন্য দরকার হবে ২/৪ দিন সময়। প্রথমে একটি আউটলাইন তৈরি করুন।
যেমনঃ
১। টাইটেল
২। এবস্ট্রাক্ট
৩। কী-ওয়ার্ড
৪। ইন্ট্রোডাকশন
৪। বিষয় ভিত্তিক আলোচনা
৫। বিষয় ভিত্তিক আলোচনা
৬। রেজাল্ট ও ডিস্কাশন
৭। একনলেজমেন্ট
৮। কনক্লুশন
৯। রেফারেন্স


এরপর এই কাঠামোর ভেতরে লিখতে থাকেন।
১.ক। থিসিসের টাইটেলটিকে জার্নাল পেপারের টাইটেল হিসেবে চালিয়ে দিতে পারেন, অথবা কিছু স্পেসিফিক কি-ওয়ার্ড জুড়ে দিয়ে সুন্দর-সংক্ষিপ্ত কিন্তু বিশ্লেষনাত্মক একটি প্রাসঙ্গিক শিরোনাম দিতে পারেন। অথারলিস্টে শিক্ষার্থীর নাম, সুপারভাইজারের নাম ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন অব্দান যারা রেখেছেন তাদের নাম থাকা উচিত। এফিলিয়েশনে ভার্সিটির নামের সাথে ঠিকানায় একটি ভাল ইমেইল এড্রেস দিন। পূর্ণ নাম যুক্ত ইমেল এড্রেস দেয়াই প্রচলিতরীতি।

১.খ। এবস্ট্রাক্টটি সংক্ষিপ্ত হতে হবে। সাধারনত ৫০০ বা তার কম শব্দের মদ্ধ্যেই পুরো লেখার সারমর্ম এই অংশে প্রকাশ করতে হয় , জার্নালের গাইড লাইন অনুযায়ী। অবশ্যই আপনার পেপারের গুরুত্ব বুঝিয়ে কিছু ভুমিকা দিতে হবে। এরপরে খুব সংক্ষেপে পেপারে মূল কি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে, কি কি মেথড ব্যবহার হয়েছে তার উল্লেখ থাকতে হবে। রেসাল্ট-ডিস্কাশন থেকে ধার করে কিছু রেজাল্টও এই অংশে যুক্ত করতে হবে।

১.গ। কী-ওয়ার্ডঃ ৫/৬ টি শব্দ নির্বাচনের মাধ্যমে আপনার লেখাটির মূল বিষয় ও সীমানা পরিস্কার করে ফেলতে হবে। কীওয়ার্ড হিসাবে বৈজ্ঞানিক টার্ম, প্যামিটারেরগুলোর নাম ব্যবহার করা যেতে পারে। টাইটেল থেকেও কিছু মূল শব্দ ধার করতে পারেন।

১.ঘ। থিসিসের ইন্ট্রোডাকশন থেকে নির্বাচিত অংশ নিয়ে জার্নাল পেপারের ইন্ট্রোডাকশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ইন্ট্রোডাকশন সাম্প্রতিক রেফারেন্সযুক্ত করা উচিত, বিশেষ করে যেই জার্নালে পাঠাবেন- সেই জার্নালে প্রকাশিত কিছু পেপার অবশ্যই যুক্ত করুন। এই অংশে লেখার স্কোপ, তাতপর্য, গুরুত্ব, উদ্দেশ্য, আপনার পেপারের মূল আলোচ্য সমস্যার বর্নণা থাকতে হবে।

১.ঙ। বিষয় ভিত্তিক আলোচনাঃ এই অংশটি লিটারেচার রিভিউ থেকে নিতে পারেন। পেপারের রেজাল্টগুলোর প্যারামিটারগুলো বর্ননা করতে পারেন। যেসব ইকুপমেন্ট-যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়েছে তার পরিচিতি ও একুরেসী দিতে হবে। এই অংশে যে মেথডলজি এই পরীক্ষার ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাও থাকতে হবে।

১.চ। রেজাল্ট ও ডিস্কাশনে গ্রাফ ও টেবিল থাবে। প্রতিটি টেবিল ও গ্রাফের/চার্টের বর্ননা পাশাপাশি থাকতে হবে। ডিস্কাশনে প্রাসঙ্গিক কিছু পেপারের রেজাল্টের সাথে তুলনা থাকতে পারে।

১.ছ। কনক্লুশনঃ রেজাল্টে প্রাপ্ত গুরুত্বপূর্ন তথ্য এইখানে পয়েন্ট আকারে লিখুন। থিসিসে অনেক বড় করে লিখা থাকলে, সেখান থেকে কেটে ছেটে সংক্ষেপে দিন। অবশ্যি কিছু নিউমারিক রেজাল্ট থাকতে হবে, শুধু তুলনামূলক আলোচনা থাকলে চলবে না।

১.জ। একনলেজমেন্টঃ আপনার ল্যাব এসিস্টেন্ট, সহকারী, পরামর্শদাতা, আর্থিক সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম এই অংশে উল্লেখ করুন।

১.ঝ। রেফারেন্সঃ রেফারেন্স লিখার অনেক পদ্ধতি আছে। আপনি যে জার্নালে পাঠাবেন, সেখানে কোন পদ্ধতিতে লিখতে বলছে সে অনুযায়ী সাজান। যেমনঃ হার্ভার্ড, নাম্বারিং সিস্টেম। রেফারেন্স সাজানোর অনেক সফটওয়ার আছে, যেমনঃ END NOTE (http://www.endnote.com/ ), Clarivate (https://clarivate.com/) ইত্যাদি। ইউটিউব থেকে এগুলোর ব্যবহারবিধি সহজে শিখতে পারবেন।


২। কোথায় পাব্লিশ করবেন আপনার আর্টিকেল?
অনেক জার্নাল আছে, অনেক কনফারেন্স হচ্ছে প্রতি বছর আপনার বিষয়ে। কনফারেন্স পেপারের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রেই জার্নাল পেপারের মূল্য বেশি। সঠিক জার্নাল নির্বাচন আপনার পেপারকে দ্রুত পাব্লিশ করতে সহায়তা করে। শুরুতেই আপনার বিষয়ে কোন জার্নালগুলো ভালো, তা বুঝার জন্য আপনি যেসব পেপার সাইট করেছেন পেপারে, সেগুলো কোন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তা দেখে নিন। ১০-১৫টি জার্নালের একটি তালিকা তৈরী করুন।

এবার একটি করে জার্নাল সার্চ করে তার ওয়েবসাইটে গিয়ে ভালো করে নিচের তথ্যগুলো টুকে নিন।
ক. স্কোপ
খ. ইস্যু/ইয়ার
গ. ইম্প্যাক্ট ফেক্টর
ঘ. এডিটরের নাম ও ইমেইল ঠিকানা

এবার স্কোপ পড়ে নিশ্চিত হোন, কোন কোন জার্নাল আপনার বিষয়ের পেপার প্রকাশ করে। ইস্যু সুংখা প্রতি বছরে ৪ এর বেশি হলে বুঝবেন জার্নালটির প্রচুর পেপার দরকার হয়। এরমানে এদের সম্পাদনা ব্যবস্থা বেশ দ্রুত, আপনার লেখাটি প্রকাশ হবে কিনা তা দ্রুত জানাবে।

কিছু জার্নাল ১ বছর পর এক্সেপ্ট করে, কিছু জার্নাল ৩মাস এর মধ্যেও এক্সেপ্ট করে। ১০দিনেও অনেক পেপার এক্সেপ্ট হয়েছে দেখা যায়। তাই পেপার সাবমিট করে ধৈর্য্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে। স্কোপ নিয়ে কোন সন্দেহ থাকলে জার্নালের এডিটর বরাবর ইমেইল করে নিশ্চিত হতে পারেন (আপনার পেপারের টাইটেল ও এবস্ট্রাক্ট দিতে হবে)। এরপরে আসে ইম্প্যাক্ট ফেক্টর। এটা আসলে বুঝায়, জার্নাল্টির পেপারগুলো কত বেশি অন্য পেপার দ্বারা সাইটেড হয়।

উচ্চ ইম্প্যাক্টের জার্নালে পাব্লিশ করা কঠিন, কারন সেখানে লেখা পাব্লিশ করার জন্য অনেক পেপার এডিটরের কাছে আসে। কারন উচ্চ ইম্প্যাক্ট যুক্ত জার্নালে পাব্লিশ করা যেমন সম্মানের তেমনি এতে অনেক সাইটেশন পাবার সম্ভাবনা থাকে। ইম্প্যাক্ট ফেক্টর ৫ মানে, জার্নাল্টির প্রতিটি পেপার গড়ে ৫টি করে সাটেশন পায় প্রতি বছর। খেয়াল করে দেখবেন, অনেক জার্নালে পেপার পাব্লিশ করলে তারা লেখকের কাছ থেকে পাব্লিশ করার জন্য টাকা নিয়ে থাকে (৫০০-১০০০ডলার)।

আবার অনেক জার্নালে ফ্রি পাব্লিশ করে। আপনার সংগতি বুঝে জার্নাল নির্ধারন করুন।


৩। কিভাবে পাঠাবেন আপনার পেপার?
অধিকাংশ জনপ্রিয় আন্তর্জাতিক জার্নালে পেপার পাঠানোর অনলাইন সিস্টেম আছে, যেখানে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করে পেপারটির ফাইল আপ্লোড করতে হবে। আবার অনেক জার্নালে সোজাসুজি ইমেইল করলেই হয়। আপ্লোড করার আগে খেয়াল করে জার্নালের ‘অথার গাইডলাইন’ পড়ে পেপারটির ফরম্যাট করুন। পাঠিয়ে দেবার আগে একটি কভার লেটার লিখুন, যেখানে ফরমালি এডিটর সাহেবকে আপনার পেপারটি পাব্লিশ করার অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি দিবেন। অবশ্যই আপনার পুরো নাম ও ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্টের ঠিকানা ব্যবহার করবেন চিঠির শেষে। লেখা শেষ হলে খুব সতর্ক হয়ে লেখার ফ্লো, বর্ননার খুত, গ্রামারের ভুল-চুকগুলো শুধরে নিন। এরপর সাবমিট করে অপেক্ষা করুন রিভিয়ারের কমেন্টের।

টিউটোরিয়ালঃ
থিসিস অথবা রিসার্চ পেপার কিভাবে লিখতে হয়, সে সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা পেতে আমাদের EduTerminal - এর রিকোমান্ডেন্ট টিউটোরিয়াল গুলো দেখতে পারেনঃ
NOW

রিসার্চ এবং থিসিস পেপার ডাওনলোডঃ

আপনার রিসার্চ বা থিসিস পেপার পাবলিশ জন্য আপনার স্বাভাবিক ভাবেই অনেক গুলো পেপার পড়তে হতে পারে। আপনি হয়তো ইতোমধ্যে নেট সার্চ করে দেখেছেন, বেশিরভাগ ভালো পেপার গুলো কিনে পড়তে হয়।

তাই আমাদের EduTerminal সাইটের মেম্বারদের জন্য আমরা কিছু পদ্ধতি বের করেছি, যেগুলো ব্যাবহার করে আপনি ফ্রি তে যেকোন প্রিমিয়াম পেপার পড়তে পারবেন।


পদ্ধতি ১: Google Scholar, যা আমরা সবাই জানি। নাম লিখে সার্চ করলেই সহজেই আপনি ডাওনলোড লিংক পেয়ে যাচ্ছেন। (৩০% সম্ভাবনা)

পদ্ধতি ২: CiteSeerX , এটাও অনেকেই জানেন আশা করি, এখানেও Author বা Paper এর নাম লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। (৫০% সম্ভাবনা)

পদ্ধতি ৩: Sci-HUB, এটাও অনেকেই জানেন আশা করি, এখানেও Author বা Paper এর নাম লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। (৭০% সম্ভাবনা)

পদ্ধতি ৪: ScienceDirect , এটাও অনেকেই জানেন আশা করি, এখানেও Author বা Paper এর নাম লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। (৮০% সম্ভাবনা)

পদ্ধতি ৫: Paper Search Engine , আপনার প্রয়োজনীয় পেপার খুজে বের করুন, সেটি হোক প্রিমিয়াম, পড়তে টাকা লাগবে। সমস্যা নেই, দেখুন যে ওয়েব-সাইটে ঢুকেছেন, সেখানে, সেই পেপারের ডিটেল'স এ বা কোন একটা যায়গায়, PMID, অথবা DOI, অথবা ISSN: XXXX, ISBN বা নাম এদের মাঝে যেকোন একটা খুজে বের করুন। এগুলোর মাঝে একটা সেখানে দেয়াই থাকবে। ব্যাস, এবার যেটাই পান, সেটাই কপি করুন, এবং Paper Search Engine এ গিয়ে দেখবেন একটা সার্চ বক্স আছে, সেখানে পেস্ট করে সার্চ করুন, (৯০% সম্ভাবনা আছে ডাওনলোড লিংক পেয়ে যাবেন)

পদ্ধতি ৬: উপরের কাজ গুলো ফলো করুন, PMID, DOI, ISSN, ISBN অথবা সেই প্রিমিয়াম পেপারের লিংক, বা নাম এদের মাঝে যেটাই পাবেন কপি করুন, এরপর নিচের লিংকগুলোতে গিয়ে গিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে সার্চ করুন। Chrome এ extenstion নামিয়ে নিবেনঃ এখানে বিস্তারিত (98% সম্ভাবনা আছে ডাওনলোড লিংক পেয়ে যাবেন)
  1. LINK 1 : SCI HUB SE - 80%
  2. LINK 2 : SCI HUB TW - 80%
  3. LINK 3 : ELSE VIER - ISSN
  4. LINK 4 : CITEERX - 80%
  5. LINK 5 : SCIENCE DIRECT - DOI
  6. LINK 6 : GEN LIB RU - 98%
  7. LINK 7 : LIB GEN IO - 98%
  8. LINK 8 : LIBGEN PW - 98%

পদ্ধতি ৭ঃ (সবচে' বেস্ট)
পিসিতে গুগল ক্রোম ইউজ করুন, লেটেস্ট ভারসন, এখানে। এরপর এখান থেকে অথবা এখান থেকে ZIP ফাইলটি ডাওনলোড করে নিন। ডাওনলোডের পর এক্সট্রাক্ট করুন এবং ক্রোম এক্সটেনশন থেকে LOAD UNPACK EXTENSION সিলেক্ট করে আপনার এক্সট্রাক্ট করা ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন।




এরপর দেখবেন Sci-HUB এর একটা এক্সটেনশন চলে এসেছে। ব্যাস, এবার যেকোন Piad বা free রিসার্চ পেপার বা জার্নাল ওপেন করে, সেই এক্সটেনশনে প্রেস করুন, সাথে সাথে ডাওনলোড লিংক পেয়ে যাবেন।


Wednesday, October 31, 2018

Tagged under:

Secured Your Facebook ID



ফেসবুক আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটা অপরিহার্য অংশ হয়ে দাড়িয়েছে, যেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের বন্ধু-বান্ধব এবং সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ, এবং নিজেদের একটি এক্সটেনশন তৈরি করছি। সহজ কথায়, আমাদের ফেসবুক প্রোফাইলটি আমাদের নিজেরদের বাহ্যিক একটা রেপ্লিকা, আর আপনার এই ফেসবুক একাউন্টটি যদি হ্যাক করা  হয়, এটি আমাদের কাছে কতটা সেন্সেটিভ হয়ে দাঁড়াবে!
প্রতিদিন একবেলা ফেসবুক, মেসেঞ্জার। উহু! না হলে চলেই না!




তো এখন কি আপনার উচিত নয় এই সেন্সেটিভ রেপ্লিকা টির প্রটেকশন নিশ্চিত করা? তো চলুন যে সব বিষয়ে আমাদের নজর না দিলেই নয়।


টপিক্সঃ
- কিভাবে ফেসবুকের নিরাপত্তা দিবেন?
- পাসওয়ার্ড প্রটেকশন
- লগ ইন এলার্ট
- Two step ভেরিফিকেশন
- বিশ্বাসযোগ্য লিষ্ট
- ব্রাওজার এবং এপ এর নিরাপত্তা
- ফ্রেন্ড লিস্ট
- ফেসবুক প্রাইভেসি সেটিংস
- নিউজ ফিড
-  ফিসিং
- ইমেইল বা এসএমএস স্পাম


১। পাসওয়ার্ডঃ 

একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন। আপনার পাসওয়ার্ড কখনই আপনার নাম, জন্ম তারিখ, পোষা প্রাণী বা সাধারণ শব্দগুলি এড়িয়ে চলুন।

কেন?
কারন ফেসবুকে লগ ইন করতে ইমেইল, ফোন নাম্বার আর পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন। আপনার ফোন নাম্বার, ইমেইল একজনের জানা খুব কঠিন কিছু না। পরিচিত যে

কারও কাছেই এগুলো থাকবে। এখন আপনার পাসওয়ার্ড যদি হয় ০১১৮১৯৯৬, বা ১২৩৪৫৬, ৬৫৪৩২১ বা আপনার খুব কমন কিছু, যেগুলো আপনার ফেসবুক পোষ্ট

বা মেসেঞ্জারে কথা বলার সময় ইউস করেন, তো এটা কি ফেসবুক হ্যাক করার জন্য সহজ না?
এমন পাসওয়ার্ড দিন, যেটি আপনার মনে রাখতেই আপনি হিমসিম খাবেন। পাসওয়ার্ডে নাম্বার+এলফাবেট+কিবোর্ডের আজগুবি চিহ্ন গুলো দিয়ে দিন। পাসওয়ার্ড যত বড়

দিবেন তত ভালো।

ধরুন আপনার পাসওয়ার্ডঃ ABde12 (এখানে ৬টা কেরেক্টার আছে)
ধরুন আপনার ইমেইলঃ abcde@gmail.com

এটা কি হ্যাক করতে পারবে?
উত্তরঃ হা পারবে, কিন্তু সময় লাগবে। 

পাসওয়ার্ড কিভাবে হ্যাক হয়?
পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার অনেক প্রোগ্রাম আছে, কোন একটা প্রোগ্রাম কে বলা হলো, তুমি A-Z, a-z, 1-0 এ যতগুলো ক্যারেক্টার আছে সবগুলো চেক কর, পরিচিত শব্দগুলোও চেক কর, সর্বোচ্চ ক্যারেক্টার যেন ৬ টা হয়। সাথে বলা হলো, প্রতিটা পাসওয়ার্ড যেন, facebook.com/login.php সার্ভারে গিয়ে ইনপুট করা হয়। লগ ইন হয়ে গেলে যেন জানানো হয়।

*facebook.com/login.php হলো ফেসবুক লগ ইন পেজ।

প্রোগামটি কাজ করা শুরু করল, পাসওয়ার্ডঃ AAaa11,... AAba11,... AAab11,..., ABdd12,... ABde12

Program Result=Found: ABde12


তো এখন কত সময় লাগবে আপনার পাসওয়ার্ড পেতে?

১ঘন্টা? ২ঘন্টা? ১০ঘন্টা?
এটা নির্ভর করবে যে প্রোগ্রামটি কত ফাস্ট! যে কম্পিউটারে প্রোগ্রাম টি চলছে সেটি কত দ্রুত কাজ করতে পারে!

স্বাভাবিক ভাবে এই পাসওয়ার্ডটি পেতে সর্বোচ্চ ২-৩ ঘন্টা সময় লাগবে!

এখন বলতে পারেন, তাহলে তো যেমন ই পাসওয়ার্ড ই দেই না কেন, হ্যাক ত হবেই। হা হবেই। শুধু সময়ের ব্যাপার। যত ছোট পাসওয়ার্ড তত দ্রুত হ্যাক!

আপনার কি-বোর্ডে যে কয়টা চিহ্ন আছে, সবার কাছে সেই কয়টাই চিহ্ন আছে। আপনি কি-বোর্ড দিয়ে আপনার পাসওয়ার্ড দিয়েছেন, যে হ্যাক করবে তার কি-বোর্ডেও তো সমান বাটন, তো পাসওয়ার্ড ত হ্যাক করা কঠিন কিছু না। শুধু সময়ের ব্যাপার।

এখন আপনার কি করনীয়?
১। আপনি মানুষ টা যত ছোটই হোন, আপনার পাসওয়ার্ড যে মুটামুটি বড় সাইজ হয়।
২। অবশ্যই আনকমন।
৩। এই পাসওয়ার্ড আপনি পৃথিবীর আর কোথাও ইউস করবেন না।
৪। কমন শব্দ যেন না থাকে।
৫। এমন কোথাও লিখে রাখবেন না, যেখানে অন্য কারোও নজরে পড়ে।
৬। যে ব্রাউজার দিয়ে লগ ইন করবেন, সেখানে পাসওয়ার্ড দেয়ার পর পর সেভ করতে বলে, এটা ভুলেও করবে না, যদি আপনি আপনার ব্রাউজারের প্রটেকশন দিতে পারেন তা হলে আলাদা কথা।
৭। যার তার মোবাইল, কম্পিউটার পেলেই আপনার ফেসবুকে ঢুকবেন না।

পাসওয়ার্ড তো দিলাম, 123ffser*7(*&*($Y|}*{_$$UGGUDBIPCU*(#Y#(#Y^C

এখন কি আমার একাউন্ট নিরাপদ?
উত্তরঃ আপনি কেবল হ্যাকিং এর একটা ধাপ বন্ধ করলেন।

আর কতগুলো ধাপ আছে, আপনি জানেন?

২। LOG IN alert চালু করুনঃ

এই লিংকে বা facebook settings>Security and login>Get alerts about unrecognized logins
 এ গিয়ে এটি চালু করে দিন।

কেন চালু করবেন?
এটি চালু করলে, যে ই আপনার ফেসবুকে লগ ইন করবে , সাথে সাথে আপনার কাছে ইমেইল, মেসেজ, বা ফেসবুকে জানিয়ে দিবে। আপনি দেখার সাথে সাথে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।


৩। Two step verification চালু করুনঃ 

এই লিংকে বা facebook settings>Security and login>Use two-factor authentication
 এ গিয়ে এটি চালু করে দিন।

কেন করবেন?
আপনি যখন লগ ইন করতে চাইবেন, আপনার পাসওয়ার্ড দেয়ার পর, একটি কোড যাবে আপনার কাছে, (মেসেজ, ইমেইল, Facebook app, Authentication app)

এই কোড দেয়ার পর আপনি facebook এ ঢুকতে পারবেন। যতবার নতুন নতুন ডিভাইস, কুকিস থেকে লগ ইন করবেন, ততবার নতুন নতুন কোড যাবে।
সো, আপনার পাসওয়ার্ড কেউ জানলেও লগ ইন করা কষ্টকর হয়ে যাবে।


কিভাবে faebook app, Authentication app এ আমি লগ ইন কোড পাব?


৪। Choose Trusted Contacts: 

এখন ধরুন এতকিছু করার পরেও হ্যাকারের কোন একটা ফাঁদে আপনি পা দিয়ে ফেললেন, আপনার একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলো। মাথা নষ্ট! কি করবেন?
আপনার পাঁচ হাজার বন্ধুদের মাঝে ত ৫-৬জন আছে যাকে আপনি নিজের চেয়েও বেশি বিশ্বাস করেন! আছে না?
আপনার মা, বাবা, ভাই, বোন, বা আপনার হাসব্যন্ড বা ওয়াইফ!
হা, তাদের Trusted Contacts লিস্টে এড করে দিন। এখন যদি আপনার ফেসবুক হ্যাক হয়, এদের আইডি দিয়ে ফেসবুকে রিকোয়েস্ট করলে আপনার আইডি ফিরে পাবেন।



৫। Review Your Browsers and Apps: 

আপনি গত এক মাসে ১০ টা ডিভাইস দিয়ে আপনার ফেসবুকে ঢুকেছিলেন, এখন সেই ১০টার মাঝে 

৫টা ডিভাইস আপনি কাউকে দিয়ে দিয়েছেন। আপনি কি জানেন, আপনি যখনই ফেসবুকে লগ ইন করবেন, আপনার ডিভাইসের আইপি এড্রেস আর লোকেশন ফেসবুক 

সেভ করে রাখে, আপনি চাইলে পরবর্তীতে অইসব ডিভাইস থেকে আপনার আইডি তে ঢুকতে পারবেন।
তো আপনার কি উচিত নয়, আগের ডিভাইস গুলোর আইপি আর লোকেশন মুছে দেয়া?

হা, এটা করা উচিত। কারন ডিভাইস টি আপনার হাতে নেই।

এই লিংকে বা facebook settings>Security and login>Where you're logged in
এ গিয়ে আগের লগিন করা ডিভাইস গুলো ডিলেট করে দিন।


৬। অপরিচিত দের না জেনে ফ্রেন্ড লিস্টে এড করবেন নাঃ

 আপনার কাছে অনেক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে। আপনি কয়জন কে চিনেন?
আগে তার সম্পর্কে জেনে নিন, বিশ্বাস যোগ্য?

৭। ফেসবুক প্রাইভেসি সেটিংসঃ 

এটি খুব গুরুত্ব পূর্ণ। 
অথবা, facebook settings>Privacy Settings and Tools

> Who can see your future posts?
আপনার পোষ্ট গুলো কে কে দেখবে?
* আপনার ইচ্ছা।

> Who can see your friends list?
আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে কে কে আছে, এটা কারা দেখতে পারবে?
* only me করে রাখুন।

> Review all your posts and things you're tagged in?
* এটা চালু করে রাখুন। যে ই আপনাকে কিছু ট্যাগ করবে, আপনার পারমিশন ছাড়া আপনার প্রোফাইলে আসবে না।

> Who can contact me?
* আপনার ইচ্ছা।

>Who can send you friend requests?
আপনাকে কে কে ফ্রেন্ড রিকুইয়েস্ট দিতে পারবে?
* Friends of Friends

> Who can look you up using the email address you provided?
আপনার ইমেইল দিয়ে সার্চ দিলে আপনার আইডি পেয়ে যাবে, এটা কার কার সাথে সেয়ার করবেন?
* আপনার ইচ্ছা।

> Who can look you up using the phone number you provided?
আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলে আপনার আইডি পেয়ে যাবে, এটা কার কার সাথে সেয়ার করবেন?
* আপনার ইচ্ছা। Only me রাখা ভালো।

> Do you want search engines outside of Facebook to link to your Profile?
Google, Bing, Yahoo এর মত সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে সার্চ দিলে আপনার আইডি পাওয়া যাবে, এটা কি চালু করতে চান?
* আপনার ইচ্ছা।


৮। নিউজ ফিডঃ

ফেসবুকে অনেক পেজ, গ্রুপ, ফ্রেন্ড্ররা অনেক কিছুই সেয়ার করে। দেখবেন অনেকেই লিংক দিয়ে দেয়, অন্য কোন ওয়েবসাইটের লিংক, যেমনঃ

খবরের জন্য পোষ্ট পেলেন, সাথে সাথে ক্লিক করে ফেললেন। লিংক টা কি আপনার পরিচিত? বিশ্বাসযোগ্য? যদি না জেনে ক্লিক করেন?

এতে কি হয়?
কিছছু হয় না। আপনি লিংকে গিয়ে নিউজ পড়লেন, আপনি জানলেন ও না হিডেন স্ক্রিপ্ট আপনার ব্রাউজারের সব কুকিজ নিয়ে নিল।
কুকিজ কি? আপনার সফটয়ার এর ডেটা, যেখানে আপনার অনেক কিছু থাকে, সাথে আপনার পাসওয়ার্ড এবং  লগ ইন ইনফরমেশন গুলোও থাকে।

বিস্তারিতঃ কুকিজ

সো, ফেসবুক নিউজ ফিডে যা পাবেন তাতেই ক্লিক করে বসবেন না। খুব সাবধান!


৯। ফেসবুকের ওয়েব এড্ড্রেসঃ

facebook.com
fb.com
mbasic.facebook.com
touch.facebook.com

আর বাকি যা আছে,
সব এমনঃ
xxxx.facebook.com

xxxx এখানে অনেক কিছুই আছে, এগুলোকে বলে sub domain । এসব শুধু facebook developer দের জন্য, আপনি যদি সাধারন facebook ইউজার হোন, তাহলে, এই চারটি লিংক ছাড়া আর কোন লিংকে যাবেন নাঃ
facebook.com
fb.com
mbasic.facebook.com
touch.facebook.com
এখন আপনাকে আপনার এক ফেসবুক ফ্রেন্ড একটা লিংক দিলঃ

faaaaceeeebooook.com

বলল ফেসবুকের নতুন লিংক, বা আরো কিছু! আপনি ক্লিক করে দেখলেন, ফেসবুক!
log in করতে বলতেছে।

ভুলেও এইসব লিংকে যাবেন না। বা ফেসবুক ভেবে পাসওয়ার্ড দিয়ে বসবেন না।
এইসব ওয়েবসাইট পুরো ফেসবুকে কপি। এদের বলা হয় "Phishing"
আপনাকে বোকা বানিয়ে আপনার account এর পাসওয়ার্ড নিয়ে নিবে।


* এমন কিছু দেখলে, রিপোর্ট অপশন চালু আছে, ফেসবুকে রিপোর্ট করে দিবেন।



১০। ইমেইল বা এসএমএস লিংকঃ

আপনার কাছে কোন মেসেজ বা ইমেই আসলো, বলা হলো আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়েছে, রিকোভার করতে এই লিংকে যান।
এসব ক্ষেত্রে দেখবেন কোথা থেকে ইমেইল বা মেসেজ টি এসেছে?

ফেসবুকের ইমেইলঃ
noreply@facebookmail.com
notification+zj426s0z6c0c@facebookmail.com
security@facebookmail.com
info@facebook.com

ফেসবুকের মেসেজ নাম্বারঃ 32665


যদি উপরের কোনটা হয়, trust করতে পারেন। কিন্তু ভিন্ন কিছু হলে ignore করুন।

১১। প্রিটেনডিং রিপোর্ট । Pretending Report

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রচলিত শব্দ এটি! প্রিটেনডিং রিপোর্ট। এর মাধ্যমে যে কারোও আইডি হ্যাক করে ফেলা যাচ্ছে! যদিও এই অপশন টি চালু করা হয়েছে ফেসবুকের নিরাপত্তার জন্য, কিন্তু সাধারণ মানুষ এটা না জানার জন্য, নিজেরাই বিপদে পড়ে যাচ্ছে। চলুন জেনে নেই এটি আসলে কি?

"ধরুন আপনার আইডি যেকোন ভাবেই হোক কেউ হ্যাক করে ফেলল! হ্যাক করে আইডির পাসওয়ার্ড, ইমেইল, ফোন নাম্বার, ট্রাস্টেড কন্ট্রাক্ট সব অবশন চেঞ্জ করে দিয়েছে হ্যাকার। আপনার হাতে এখন কোন ওয়ে নেই আপনার আইডি ফিরে পাওয়ার। কি করবেন আপনি? ফেসবুকে রিকোভারি অবশন টাও ট্রাই করে দেখেছেন, কিন্তু আইডি ত আর ফিরে আসে না! এখন একটাই উপায় আপনি জানেন, তা হলো, অনেক অনেক রিপোর্ট করে, সেই আইডি পার্মানেন্ট ডিজেবল করে দেয়া! কিন্তু এটা কি কোন সলুউসান হলো? আপনার ত আইডি ফিরে পেতে হবে। 

যাইহোক, এরপরও ফেসবুক আপনার জন্য একটা অপশন চালু রেখে দিয়েছে। যাকে বলে প্রিটেনডিং রিপোর্ট। যার সাহায্যে আপনার সেই আইডি ফিরে পাবেন।

চলুন তাহলে শুরু করা যাক,

একটা আইডি খুলুন, নতুন আইডি। হ্যাক হওয়া আইডি থেকে একটু পুরাতন আইডি থাকলে সেটি অনেক ভালো কাজে দেয়। তবে নতুন আইডিতেও হবে।
আপনার হ্যাক হওয়া আইডির নামে, পুরো ক্লোণ, নাম(পাসপোর্টে যেমন রয়েছে তেমন দিবেন), বয়স, প্রো-পিক। আপলোড করা আগের প্রোফাইল পিক(আইডির মালিকের পিক) এই আইডিতেও অনলি মি প্রাইভেসি করে আপলোড দিয়ে ফেলুন। নতুন আইডির বয়স ১দিন বা ২৪ঘন্টা হতে দিন। আইডি টি সর্বোচ্চ প্রটেকশন দিয়ে ফেলুন উপরে যা যা বলা হয়েছে সেভাবে। ফ্রেন্ড বানিয়ে ফেলুন ১০ বা তারও বেশি, যে ফ্রেন্ড গুলো আগের হ্যাক হওয়া আইডিতে ছিল। কয়েক জন ট্রাস্টেড ফ্রেন্ড কে ট্রাস্টেড কন্ট্রাক লিস্টে এড করে ফেলুন। এবার কিছু ডকুমেন্ট এবং রিকোয়েরমেন্ট লাগবে।
  • পাসপোর্ট বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং তা ভালো স্ক্যানার দিয়ে একটি এইচডি স্ক্যান করে ফেলুন।
  • মাঝে মাঝে আইডি কার্ড দিয়ে হয়না, তাই তখন পাসপোর্ট ছাড়া উপায় থাকেনা।
  • তাই পাসপোর্ট হলে আইডি ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • নতুন আইডির নাম যেন আপনার পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের সাথে দাড়ি কমা সহ ঠিক থাকে।
  • পুরাতন আইডির নাম আর নতুন আইডির নাম এক না হলেও হবে, তবে বয়স যেন ঠিক থাকে।
  • নতুন আইডি পুরাতন আইডি এবং আপনার পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের বয়স যেন একই থাকে। যদি হ্যাক করার পর পুরাতন আইডির বয়স চেঞ্জ করে ফেলে তাহলে কোন টেনশন নেই।
  • আবার বলছি পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের বয়স এবং আইডির দেয়া বয়স একই হতে হবে।
এবার চলুন মাঠে নামি।
আপনার নতুন খোলা আইডি দিয়ে আপনার হ্যাক হওয়া আইডিতে ভিসিট করুন। হ্যাক হওয়া আইডির নিচের স্ক্রিনশটের মত "Pretending report & ME" করুন, এবং Report to facebook করে সেন্ড করে দিন।



Done করে বেরিয়ে আসুন। আইডিকে ব্লক করবেন না, Hide all from .... এটাও করবেন না। just report to facebook করে বেরিয়ে আসুন।

এবার ৮ থেকে ৩৬ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এর মাঝেই আপনার নতুন খোলা আইডি টি বন্ধ হয়ে যাবে। ভয় পাবেন না। এটাই ঠিক আছে। আবার আবার লগ ইন করুন আপনার নতুন খোলা আইডি তে,

দেখাবে, Your ID is temporary disable অথবা এমন কিছু। যাইহোক আপনাকে ভেরিফাই করতে বলবে। আপনার কাজ হলো যা যা বলবে স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করা। এবং বলবে আপনার ভেরিফিকেশন এর জন্য আপনার ডকুমেন্টস আপলোড করুন। এবার আপনার পাসপোর্টের স্ক্যান কপি আপলোড করে দিন। সব কিছু যা যা বলে, ঠিক ঠাক মত করে সাবমিট দিয়ে এবার একটা ঘুম দিন। আবার ৮ থেকে ৩৬ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এর মাঝেই আপনি আপনার পুরাতন আইডি ফিরে পেয়ে যাবেন এবং নতুন আইডি ডিলেট হয়ে যাবে।




অন্যান্য বিষয়ে সতর্কতাঃ

১। ফ্রি wifi পেলেই কানেক্ট করে বসবেন না।
- যদি কানেক্ট করতেই হয়, কানেক্ট করার সাথে সাথে VPN চালু করে দিন।
[VPN কি? কোন ভিপিএন ভালো? বিস্তারিতঃ এখানে]
২। ফেসবুকের অনেক মোডেড এপ আছে, সেগুলো ভুলেও ইউস করবেন না।
৩। ফেসবুক এপ শুধুমাত্র প্লে-স্টোর বা এপ স্টোর থেকে ডাওনলোড করবেন।
৪। সন্দেহ জনক কিছু দেখলে রিপোর্ট করুন।
৫। কারো কাছ থেকে ফেসবুক নিয়ে ইউস করবেন না।
৬। গুগলে অনেক আজাইরা জিনিস আছে, দেখেশুনে একসেস করবেন।

৭। দুইটি ব্রাওজার রাখুন আপনার ডিভাইসে, একটি দিয়ে আপনার সোসাল সাইট গুলো সার্ফিং করুন, এই ব্রাওজার দিয়ে ভুলেও আউল-ফাউল লিংকে যাবে না, ২য় ব্রাওজার টি আপনার দৈনিন্দিন সার্চের জন্য রাখুন।


Tagged under:

How to setup TWO-STEP Verification



প্রথমে আপনার ফেসবুকে ঢুকুন, তারপর Settings>Security and login>Use two-factor authentication এ যান,
অথবা সরাসরি এই লিংকে যেতে পারেন,
http://www.facebook.com/settings?tab=security&section=two_fac_auth&view




এখানে বেশ কিছু অপশন পাবেন, 
১। Text message (SMS)
২। Security keys
৩। Code generator
৪। App passwords
৫। Authorised logins


চলুন এই বিষয় গুলোর বিস্তারিত জেনে নেই,

১। Text message (SMS)

এটি চালু করতে হলে আপনাকে আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে সেট আপ করতে হবে, ফোন নাম্বার দেয়ার সাথে সাথে আপনার নাম্বারে একটি কোড যাবে, কোড দিয়ে দিয়ে ভেরিফাই করে নিলেই কাজ শেষ।

এখন আপনি যখন কোন ডিভাইস থেকে লগ ইন করতে চাইবেন, আপনার ইমেইল/ফোন নাম্বার আর পাসওয়ার্ড দেয়ার পর বলবে আপনার সিকিউরিটি কোড প্রবেশ করান। আপনাকে তখনই ফেসবুক থেকে sms দিয়ে কোড আপনার নাম্বারে পাঠিয়ে দেয়া হবে, প্রতিবার লগ ইন করতে গেলেই নতুন নতুন কোড দেয়া হবে আপনাকে।

এই সিস্টেম টি ভালো, কিন্তু কিছু সমস্যা ও আছে, আপনি যে সিম টি ইউস করছেন সেটির অপারেটরের কাছে ফেসবুক থেকে মেসেজ আসবে, তারপর আপনার সিমের অপারেটর আপনাকে মেসেজ পাঠাবে, মানে দুইটা মাধ্যম পার হয়ে আপনার কাছে আসবে, এখানে কিছুটা সময় লেগে যেতে পারে, তাই এই সিস্টেম ইউস না করাই ভালো। আর ধরুন আপনার সিমে আজকে নেটওয়ার্ক নেই বা সিম টি আপনার সাথে নেই, বা সিম টি ক্লোন করে কেউ ইউজ করছে। তখন কি করবেন? আপনার ইচ্ছা। :-)

*sim clone কি? বিস্তারিত জানতে এখানে যান।

২। Security keys:


এটি চালু করলে আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু কোড দেয়া হবে, এর জন্য আপনার পিসিতে লগ ইন করে, উক্ত সেটিংসে গিয়ে সেট আপ করতে হবে, এজন্য আপনাকে একটি পেনড্রাইভ বা USB Drive পিসিতে ঢুকিয়ে Add key এ প্রেস করতে হবে।

৩। Code generator:


এটি আমার অতি প্রিয় একটি সিস্টেম, আমি নিজেও এটি ইউজ করি। এর জন্য প্রথমে আপনার একটি app লাগবে, PlayStore বা AppStore এ গিয়ে সার্চ দিলেই পাবেন।
> Google Authenticator

প্রথমে পিসি থেকে http://www.facebook.com/settings?tab=security&section=two_fac_auth&view লিংকে যান, এরপর Code generator এ গিয়ে  third-party app এ ক্লিক করুন, এরপর আপনাকে একটা QR Code দেখাবে, আর এর নিচেই পাবেন Secret key, এখন আপনার কাজ হলো আপনার মোবাইলে install করা Google Authenticator app টিতে ঢুকে  BEGIN এ প্রেস করুন, এরপর skip, এরপর scan a barcode, এরপর ফেসবুকের কোড টি scan করে নিন। আপনি চাইলে Enter a provided key তে গিয়ে Secret key টাও লিখে দিতে পারেন।

এটি কিভাবে সেট আপ করবেন নিচের ভিডিও টি দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন।

৪। App passwords:


এটি শুধুমাত্র 3rd party website গুলোর জন্য, আপনি যদি xbox এ গেম খেলেন, বা spotify এ গান শুনুন, এর জন্য অইসব সাইটেও রেজিস্ট্রেশন করতে হয়, আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক আইডি দিয়েই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলতে পারেন, এটি অনেক গেমস এর ক্ষেত্রেও দেখা যায়, তো কথা হলো, আপনি যখন two step verification system ইউস করবেন, তখন সেসব সাইটে লগ করতে গেলে প্রব্লেম যেন না হয়, সেজন্য App passwords option টি কাজে লাগবে।

৫। Authorised logins: 

এ টি চালু করলে আপনি যখন কোন ডিভাইস থেকে লগ ইন করতে চাইবেন, আপনার ইমেইল/ফোন নাম্বার আর পাসওয়ার্ড দেয়ার পর বলবে, আপনার ফেসবুকে লগ করা থাকলে ঢুকে দেখুন একটি নটিফিকেশন গিয়েছে, সেটিতে ক্লিক করে approve করলেই আপনি নতুন ডিভাইস থেকে লগ ইন করতে পারবেন।



Bonus: Facebook app

Facebook এপটিতে ঢুকে সেটিংস বার এ যান। নিচের দিকে স্ক্রোলিং করুন, দেখবেন Code Generator অপশন পাবেন। জাস্ট ক্লিক ক্রুন এখানে, দেখবেন কোড দেখাচ্ছে, প্রতি ৬০সেকেন্ড পর পর এই কোড চেঞ্জ হবে।

যখন আপনি নতুন কোন ডিভাইস থেকে লগ ইন করতে চাইবেন, আপনার ইমেইল/ফোন নাম্বার আর পাসওয়ার্ড দেয়ার পর বলবে আপনার সিকিউরিটি কোড প্রবেশ করান। তখন আপনার এই ফেসবুক এপে এসে, Code Generator অপশনে আসতে হবে। তখন যে কোড টি দেখাবে, সাথে সাথে সেই কোড টি এনটার করে লগ ইন করতে হবে।

নিচের ভিডিও টি দেখুন এটি বুঝার জন্যঃ